রঙিন চশমা - মুহম্মদ জাফর ইকবাল - ইনফোক্রাঞ্চ - ছড়িয়ে পড়ুক নতুন কিছু জানার আগ্রহ

সর্বশেষ পোস্ট

ইনফোক্রাঞ্চ - ছড়িয়ে পড়ুক নতুন কিছু জানার আগ্রহ

ছড়িয়ে পড়ুক নতুন কিছু জানার আগ্রহ

test banner

Post Top Ad

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Tuesday, December 26, 2017

রঙিন চশমা - মুহম্মদ জাফর ইকবাল


লেখক সিদ্ধান্ত নিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়কার ঘটনাগুলা বইয়ে লিপিবদ্ধ করবেন। যদিও তিনি বই লিখতে গিয়ে খেয়াল করেছেন তার জীবনে তেমন মজার কোনও ঘটনা নেই। সবই তুচ্ছ ঘটনা। সেইসব তুচ্ছ ঘটনা নিয়েই রঙিন চশমা বের হল।

লেখক যদিও তার জীবনের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে তুচ্ছ বলেছেন, আমার কাছে কিন্তু তুচ্ছ মনে হয়নি।কিছু ভয়ঙ্কর স্মৃতিও আছে।দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি তার মা ও বোবা ছোটবোন কে নিয়ে পিরোজপুর যান তার বাবার কবর খুড়ে লাশ শনাক্ত করার জন্য। ছেলে হয়ে বাবার লাশ কবর খুড়ে বের করে শনাক্ত করা যে কতটা কঠিন তা নিশ্চয় পাঠক বুঝতে পেরেছেন। তিনি পিরোজপুর গিয়ে তার বাবার লাশ খুড়ে দেখেন এবং পায়ের মোজা দেখে তিনি চিনতেও পারেন। তার মায়ের যদিও ধারনা ছিল যে তিনি হয়তো বেচে আছেন। এই কঠিন সত্যটা তার মা এবং প্রতিবন্ধি বোনকে তার বলতে হয়।

বইঃ রঙিন চশমালেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল
প্রকাশকালঃ ২০০৭
প্রকাশকঃ প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৯৬
মূল্যঃ ১৫০


লেখকদের বাড়িতে একটি হরিণ ছিল। পিরোজপুর গিয়ে তিনি সেই হরিণটিকেও খুজে পান। যদিও হরিণ টা বেটা হরিণ তাও ছোটবেলায় তিনি সেটার নাম রেখেছিলেন ইরা। প্রায় একবছর পরেও ইরা ডাক শুনে হরিণটা তার কাছে ছুটে আসে। যদিও হরিণ কখনও পোষ মানার নয়, কিন্তু এ তথ্য মিথ্যা প্রমান করেছিল ইরা।
এইরকম আরও নানান ঘটনা দিয়েই রঙিন চশমা বইটি সাজানো।
ব্যক্তিগত মতামতঃ
স্মৃতিচারণমূলক লেখা পড়তে আমার ভালই লাগে। উনারটাও ভালো লেগেছে।প্রচ্ছদে লেখকের সেই বয়সের ছবি দেয়া আছে।



সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার
শেল অ্যান্ড কার্নেল লিমিটেড

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here