অ্যাডমিশন রিকোয়্যারমেন্টস
কেন জার্মানিতে পড়তে যাবেন?
· জার্মানিকে বলা হয় ল্যান্ড অব আইডিয়াস।
· শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে পৃথিবীতে যত জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা হয়েছে সেসবের অন্যতম তীর্থস্থান হচ্ছে জার্মানি। বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় নামীদামি বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে পৃথিবী বিখ্যাত মনীষীদের অনেকেরই জন্মভূমি ও কর্মস্থল জার্মানি।
· অত্যাধুনিক টেকনোলজির গবেষণা ও উন্নয়ন।
· বর্তমান বিশ্বে যত রকমের টেকনোলজি আছে তার অনেকগুলোর গবেষণা ও উন্নয়ন হচ্ছে জার্মানিতে।
· জার্মানিতে পড়াশোনার জন্য কোনো খরচ নেই!এ ছাড়া উন্নয়নশীল দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের অন্যতম আকর্ষণ জার্মানি। এর বিশেষ কারণ হচ্ছে জার্মানিতে পড়াশোনার জন্য কোনো খরচ নেই বললেই চলে। ধরতে গেলে সম্পূর্ণ বিনা খরচে এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদান করা হয়। এমনকি পরীক্ষার ফিসের জন্যও শিক্ষার্থীদের কোনো অর্থ দিতে হয় না। শিক্ষার্থীকে শুধুই তার বাসস্থানের ও দৈনন্দিন খরচ জোগাতে হয়। যা কিনা স্টুডেন্ট জব করেই পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।
নিজেকে যাচাই করুন
আবেদন করার আগেই প্রথম কাজ হচ্ছে নিজেকে যাচাই করা। অতি আবেগকে দমিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে বিচার করা যে, আন্তর্জাতিক মানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য নিজে কতটুকু যোগ্য এবং সেখানে ভাষা ও সংস্কৃতিগত দিক দিয়ে কতটুকু মানিয়ে নিতে পারব৷ এই বিষয়টা প্রথমেই বিচার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
গ্রেডিং সিস্টেম
জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্ট সিস্টেমে সিজিপিএ ১ হচ্ছে সব থেকে ভালো গ্রেড এবং সিজিপিএ ৪ হচ্ছে সব থেকে খারাপ গ্রেড। সিজিপিএ ৫-কে সাধারণত ফেল বলে গণ্য করা হয়।
অ্যাডমিশন রিকোয়ারমেন্টস
সাধারণত প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাধারণ রিকোয়ারমেন্টস থাকে সর্বোচ্চ সিজিপিএ ২.৫। অর্থাৎ কোনো শিক্ষার্থীর সিজিপিএ ২.৫-এর কম হলেই প্রাথমিকভাবে ভর্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হন৷
জার্মান স্কেলে আপনার গ্রেড কত?
এখন আপনি কীভাবে বুঝবেন জার্মান স্কেলে আপনার গ্রেড কত?
এর জন্য মোডিফাইড বাভারিয়ান ফর্মুলা ব্যবহার করে নিজের রেজাল্ট জার্মান স্কেলে বের করে নিতে পারবেন
Modified Bavarian formula= (Nmax-Nd)/(Nmax-Nmin) *3 + 1
এখানে; Nmax: সর্বোচ্চ নম্বর, Nmin: পাস নম্বর ও Nd: প্রাপ্ত গড় নম্বর।
ধরা যাক আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্ট সিস্টেমে সর্বোচ্চ গ্রেড ৪.০৷
ধরা যাক আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্ট সিস্টেমে সর্বোচ্চ গ্রেড ৪.০৷
পাসের জন্য ন্যূনতম গ্রেড দরকার ছিল ২.০৷ এদিকে ব্যাচেলরে আপনার প্রাপ্ত সিজিপিএ ৩.৫১৷ তাহলে আপনার জার্মান স্কেলে গ্রেড দাঁড়াবে— (৪-৩.৫১)/(৪-২) *৩ + ১ = ১.৭৩ (১.৭)।
এখানে দেখা যাচ্ছে সিজিপিএ ১.৭ যা কিনা ২.৫-এর নিচে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে আপনি ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলে বিবেচিত।
এখানে দেখা যাচ্ছে সিজিপিএ ১.৭ যা কিনা ২.৫-এর নিচে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে আপনি ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলে বিবেচিত।
আরো পড়ুন-
No comments:
Post a Comment